পবিত্র কুরআন মানব জাতির হেদায়েতের জন্য রব্বুল আলামিন বিশ্ব নবীর উপরে সুদীর্ঘ ২৩ বছরে বিভিন্ন সময়ের প্রেক্ষিতে প্রয়োজন অনুযায়ী অবতীর্ণ করেছেন।এবং প্রত্যেকটি মানুষের জন্য সেটা শিক্ষা করা ফরজ করে দিয়েছেন। আরে কোরআন শুধু শিক্ষা করলেই হবে না বরং সেটাকে শুদ্ধভাবে পড়তে জানতে হবে।যদি শুদ্ধ ভাবে কোরআন পড়তে না পারা যায় তাহলে এই কোরআন তার পাঠককে অভিযুক্ত করে। তখন যে উদ্দেশ্যে কোরআন শিক্ষা করা হয় বা পড়া হয় সে উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়। তখন, সাওয়াবের পরিবর্তে গুনাহ হয়। যেমন:- হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন:- "কোরআনের এমন কিছু পাঠক রয়েছে যাদেরকে কোরআন অভিশাপ দেয় "। এই জন্যই সকলের কাছে কোরআনের বাণীকে সহজ ভাবে উপলব্ধি করানোর জন্য Kamrul Academy নিয়ে এসেছে সহজ পদ্ধতিতে কোরআন শিক্ষা কোর্সটি। কোর্সটি সম্পন্ন করে নিজেকে নিয়ে যান কোরআনিক জগতের এক অনন্য উচ্চতায়।
Md.Nesar Uddin Chowdhury
Instructor of Islamic Education
ইন্টারনেট সংযোগ:
ওয়াইফাই অথবা মোবাইল ডেটা দিয়ে স্থিতিশীল ইন্টারনেট ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
ডিভাইস:
স্মার্টফোন, ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটার ব্যবহার করা যাবে।
ইয়ারফোন বা হেডফোন (ঐচ্ছিক):
শব্দ পরিষ্কার শোনার জন্য।
নোটবুক ও কলম:
গুরুত্বপূর্ণ নোট রাখার জন্য।
ক্লাসের সময় মনোযোগ ধরে রাখা:
শান্ত পরিবেশে ক্লাসে মনোযোগ দিয়ে শোনা।
কুরআন তিলাওয়াত শুদ্ধ করা:
বিশুদ্ধ উচ্চারণ ও তাজবীদের নিয়মে কুরআন শেখা।
তাজবীদ শেখার সুযোগ:
কুরআন পাঠের নিয়ম-কানুন এবং সঠিক পদ্ধতি রপ্ত করা।
অনলাইন সুবিধা:
যেকোনো জায়গা থেকে ক্লাসে অংশগ্রহণ করা সম্ভব।
ব্যক্তিগত গাইডেন্স:
শিক্ষকের সরাসরি দিকনির্দেশনা ও সংশোধনী।
ইসলামি জ্ঞান বৃদ্ধি:
কুরআনের অর্থ, ব্যাখ্যা ও গুরুত্ব সম্পর্কে গভীর ধারণা লাভ।
নিয়মিত প্র্যাকটিস:
নিয়মিত ক্লাস ও অনুশীলনের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি।
সময় উপযোগী:
কর্মজীবন বা ব্যস্ত জীবনেও সময় মতো শেখার ব্যবস্থা।
শান্তি ও আত্মশুদ্ধি:
কুরআনের শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে আত্মিক উন্নতি ও মানসিক শান্তি লাভ।